সাথে থাকবেন, নইলে পিছিয়ে পড়বেন - ১৪
গত সপ্তাহে পারফর্মিং আর্টিস্টদের কথা লিখি নি কারন সমাজে একদল কর্মী সাপোর্ট দেবার কাজ করেন ও পারফর্মিং আর্টিস্ট আনন্দ দেবার কাজ করেন। দুজনের কাজের এটাই মূল তফাৎ। একজন কবি, লেখক, গায়ক, অভিনেতা, মিউজিক ডিরেকটর, আর্ট ডিরেকটর, এডিটর, মিউজিক কম্পোসার, ডান্সার, ক্যামেরাম্যান, ফিল্ম মেকার, (স্যরি প্লেয়ার লেখা হয় নি) ইনারা সকলেই নিজের কাজের আনন্দটাই ছড়িয়ে দিতে চান সমাজের সকলের মাঝে। এটাই ছোট্ট কিন্তু বিরাট বড় দিক। বাকিরা আনন্দ দেন না একথা বলিনা। একজন ডাক্তারের কাছে চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে ফিরে আসা মৃতপ্রায় রোগীর বাড়ির লোকেদের আনন্দই হয়, তবে সেটা আলাদা।
যাইহোক সকালে অন্য এক মানুষের সাথে দেখা করার চেষ্টা করবো। কাজ হলে জানব কপাল ভাল। আজ একটা ছবি দিলাম। ছেলের তোলা। আমি একটু কাটছাট করে নিয়েছি।
গতকাল থেকে নবরাত্রি শুরু হয়েছে ভারতের উত্তর ও পশ্চিম রাজ্যগুলির মানুষের কাছে। নিয়ম পালন করে, নিরামিষ খেয়ে। এদিকে বাঙালী মেতেছে দূর্গা পূজোয়। হৈ-হুল্লোড়ের মাঝে মাছ, মাংস, ডিম সবকিছুই খেয়ে। এটাই এদেশের বৈচিত্র। তাই বোধহয় গানের লাইন মনে পড়ল - বিবিধের মাঝে মহান মিলন।
এ-কদিনে সমাজের নানান স্তরের মানুষ দেখার ভাগ্য হয়েছে। নানান দুঃখের কথা ও আনন্দের কথা জানা গেছে। কাজে আসবে। কারন কোনোও কিছুই ফেলা যায় না। কাল একটি ছেলের সাথে আলাপ হলো। চা বিক্রি করছে সাইকেলে করে। আগে দর্জির কাজ করত। ভারতবর্ষের আর্থ-সামাজিক পটবদল একটি কারন বলে তার মত। তবে সে থেমে নেই। কেউই থেমে থাকে না। পথ আপনিই তৈরি হয়।
আজ এ পর্যন্ত দিয়ে থামছি। বাকি কথা পরে হবে। নানান চাপ আছে। আগামীকাল সকাল থেকে সবকিছু ভাল হলে ছেলে ও আমার দুজনেরই ভাল। ছোট্ট বাচ্চাটার পাশে দাড়াতে পারার আনন্দ বাড়বে।
পিছনে ফিরলে বাচ্চাটির এগোনোর পথ দুর্গম হবে। এটাই কোনোও বাবা চায় না। ছোট শহর ও মেট্রো শহরে অনেক তফাৎ। তাই ছেলের স্বার্থে পথ বের করতে হবে। কে পাশে আসবে জানা নেই।
যাইহোক সকালে অন্য এক মানুষের সাথে দেখা করার চেষ্টা করবো। কাজ হলে জানব কপাল ভাল। আজ একটা ছবি দিলাম। ছেলের তোলা। আমি একটু কাটছাট করে নিয়েছি।
মেরা ভারত মহান |
এ-কদিনে সমাজের নানান স্তরের মানুষ দেখার ভাগ্য হয়েছে। নানান দুঃখের কথা ও আনন্দের কথা জানা গেছে। কাজে আসবে। কারন কোনোও কিছুই ফেলা যায় না। কাল একটি ছেলের সাথে আলাপ হলো। চা বিক্রি করছে সাইকেলে করে। আগে দর্জির কাজ করত। ভারতবর্ষের আর্থ-সামাজিক পটবদল একটি কারন বলে তার মত। তবে সে থেমে নেই। কেউই থেমে থাকে না। পথ আপনিই তৈরি হয়।
আজ এ পর্যন্ত দিয়ে থামছি। বাকি কথা পরে হবে। নানান চাপ আছে। আগামীকাল সকাল থেকে সবকিছু ভাল হলে ছেলে ও আমার দুজনেরই ভাল। ছোট্ট বাচ্চাটার পাশে দাড়াতে পারার আনন্দ বাড়বে।
পিছনে ফিরলে বাচ্চাটির এগোনোর পথ দুর্গম হবে। এটাই কোনোও বাবা চায় না। ছোট শহর ও মেট্রো শহরে অনেক তফাৎ। তাই ছেলের স্বার্থে পথ বের করতে হবে। কে পাশে আসবে জানা নেই।
Comments