আঁকিবুকি
চটপট কিছু একটা লিখে ফেলি এই ভেবে শুরু, জানিনা থামব কোথায়....
লেখার অভ্যাসটা জন্মগত কিনা বুঝিনা, কিন্তু একথা পরিস্কার লিখলে আনন্দ পাই। যা কিছু আনন্দ দেয় শরীরে-মনে-প্রাণে তাইতো নিজের এটা বুঝতে অনেক বসন্ত পেরিয়ে গেল। বহু মানুষ দেরিতে বোঝে, অনেকে বুঝেও বোঝে না। শুধু বোঝা নয় কাজ সেটাও দরকারি, ফল একটাই ঝাঁঝ অর্থে এ অমোঘ সত্য সকলের ক্ষেত্রে। অনেক মানুষের কথা জানা নেই তবে কিছু মানুষতো নিশ্চয় জানি ও চিনি যাঁরা জীবনের শেষে হা-হুতাশ করেন আর সবসময় করে চলেছেন - বুঝলে কিছুই হলো না। কেউবা অর্থের নিরিখে বা কেউ অন্য অর্থের নিরিখে জীবনটা দেখছেন, কিন্তু দেখছেন সবাই। একটা সহজ সত্য তাড়াতাড়ি বোঝা হয়ে গেলে আনন্দের পরিমান বেড়ে যায়। সেটা আর কিছুই নয় নিজেকে খুঁজে পাওয়া। নিজের কাজ খুঁজে পাওয়া।
সততার সাথে নিজের প্রাণের তাগিদ ফলো করার মধ্যে আর কিছু থাক বা না থাক ভনিতা নেই। তা সে যেখানেই শেষ হোক না কেন, তা সে যেখানেই থামুক না কেন জীবনের গাড়ি ব্যার্থ নয় তার জীবন তার কাছে। এটাই প্রাপ্তি, বিশেষ প্রাপ্তি। জীবনের শেষ প্রান্তে দাড়িয়ে সে কখনও বলবে না কিছুই হলো না কারন সে তার ইন্সটিঙ্ক্ট ফলো করে চলেছে, থামে নি !!!
হঠাৎ এই কথাগুলো লিখলাম কেন জানিনা বোধহয় কয়েকদিন আগে পুরোনো বই বিক্রির জায়গা থেকে কেনা " কালারস অফ মাউনটেইন" দা চেন নামে এক ব্যাক্তির অটোবায়োগ্রাফির পড়ার ফসল। অসাধারণ লেগেছে। কখনও কখনও নিজেকে ভাগ্যবান মনে হয় এই বইগুলো পড়তে পেলে। শুধু তাই নয় ডিক্টেটরশিপ-এর চুড়ান্ত রুপ মানবিকতার সব শুভ দিকগুলিকে কিভাবে ধংস্ব করতে পারে তার পরিচয়ও পাওয়া যায় এই বইটি পড়লে। আর তৈরি হয় ঈশ্বরবোধ, অনেকে আপত্তি করতে পারেন বিশেষত আমার কিছু কমিউনিজম্-এ বিশ্বাসী বন্ধু ( কমিউনিজ্ম অর্থে ঈশ্বরবোধে বিশ্বাসী না হওয়া ) !!!
সেই কোন টিন-এজ বয়সে দেখেছিলাম তিয়েন-আন-মেন স্কোয়ারা আন্দোলন, তার শুভ-অশুভ ফলাফলও। আজ দূর থেকে কোনোও এক প্রান্তের ছাত্র আন্দোলন দেখে বলতে ইচ্ছে করে - ভাই, পরে অনুতাপ করবেন না তো? পরে বলবেন না তো দেরি হয়ে গেল বুঝতে ? পরে বলবেন না তো বহুদিন আগের কথা - ছাত্রানাং অধ্যয়নং তপঃ টাই সঠিক ! মেরুদন্ডী প্রাণী আমরা ঠিক, কিন্তু মেরুদন্ডের সঠিক ব্যাবহার আমরা কজন করি? শিরদাঁড়া সোজা রেখে দাড়িয়ে থাকাটাই দরকারি তার জন্য ছাত্র আন্দোলন প্রয়োজনীয় নয়, তার জন্য অভিভাবক আন্দোলন জরুরী।
আর একটা অটোবায়োগ্রাফির কথা না বললে ভুল হবে - নাম না জানা না চেনা আর এক ভদ্রলোকের অটোবায়োগ্রাফি পড়ার সুযোগ হয়েছিল শ্রী অরবিন্দ লাইব্রেরী, কলকাতার সৌজন্যে। ভারতবর্ষ থেকে নানান দেশ ঘুরে জার্মানী যাত্রার ঘটনার বিবরণ, সাইকেলে ! ইচ্ছে থাকলেও আমার হয় নি কারন একান্তই সৎ সাহসের অভাব। দুঃখিত বই-এর নামটা ভুলে গেছি।
লেখার অভ্যাসটা জন্মগত কিনা বুঝিনা, কিন্তু একথা পরিস্কার লিখলে আনন্দ পাই। যা কিছু আনন্দ দেয় শরীরে-মনে-প্রাণে তাইতো নিজের এটা বুঝতে অনেক বসন্ত পেরিয়ে গেল। বহু মানুষ দেরিতে বোঝে, অনেকে বুঝেও বোঝে না। শুধু বোঝা নয় কাজ সেটাও দরকারি, ফল একটাই ঝাঁঝ অর্থে এ অমোঘ সত্য সকলের ক্ষেত্রে। অনেক মানুষের কথা জানা নেই তবে কিছু মানুষতো নিশ্চয় জানি ও চিনি যাঁরা জীবনের শেষে হা-হুতাশ করেন আর সবসময় করে চলেছেন - বুঝলে কিছুই হলো না। কেউবা অর্থের নিরিখে বা কেউ অন্য অর্থের নিরিখে জীবনটা দেখছেন, কিন্তু দেখছেন সবাই। একটা সহজ সত্য তাড়াতাড়ি বোঝা হয়ে গেলে আনন্দের পরিমান বেড়ে যায়। সেটা আর কিছুই নয় নিজেকে খুঁজে পাওয়া। নিজের কাজ খুঁজে পাওয়া।
সততার সাথে নিজের প্রাণের তাগিদ ফলো করার মধ্যে আর কিছু থাক বা না থাক ভনিতা নেই। তা সে যেখানেই শেষ হোক না কেন, তা সে যেখানেই থামুক না কেন জীবনের গাড়ি ব্যার্থ নয় তার জীবন তার কাছে। এটাই প্রাপ্তি, বিশেষ প্রাপ্তি। জীবনের শেষ প্রান্তে দাড়িয়ে সে কখনও বলবে না কিছুই হলো না কারন সে তার ইন্সটিঙ্ক্ট ফলো করে চলেছে, থামে নি !!!
হঠাৎ এই কথাগুলো লিখলাম কেন জানিনা বোধহয় কয়েকদিন আগে পুরোনো বই বিক্রির জায়গা থেকে কেনা " কালারস অফ মাউনটেইন" দা চেন নামে এক ব্যাক্তির অটোবায়োগ্রাফির পড়ার ফসল। অসাধারণ লেগেছে। কখনও কখনও নিজেকে ভাগ্যবান মনে হয় এই বইগুলো পড়তে পেলে। শুধু তাই নয় ডিক্টেটরশিপ-এর চুড়ান্ত রুপ মানবিকতার সব শুভ দিকগুলিকে কিভাবে ধংস্ব করতে পারে তার পরিচয়ও পাওয়া যায় এই বইটি পড়লে। আর তৈরি হয় ঈশ্বরবোধ, অনেকে আপত্তি করতে পারেন বিশেষত আমার কিছু কমিউনিজম্-এ বিশ্বাসী বন্ধু ( কমিউনিজ্ম অর্থে ঈশ্বরবোধে বিশ্বাসী না হওয়া ) !!!
সেই কোন টিন-এজ বয়সে দেখেছিলাম তিয়েন-আন-মেন স্কোয়ারা আন্দোলন, তার শুভ-অশুভ ফলাফলও। আজ দূর থেকে কোনোও এক প্রান্তের ছাত্র আন্দোলন দেখে বলতে ইচ্ছে করে - ভাই, পরে অনুতাপ করবেন না তো? পরে বলবেন না তো দেরি হয়ে গেল বুঝতে ? পরে বলবেন না তো বহুদিন আগের কথা - ছাত্রানাং অধ্যয়নং তপঃ টাই সঠিক ! মেরুদন্ডী প্রাণী আমরা ঠিক, কিন্তু মেরুদন্ডের সঠিক ব্যাবহার আমরা কজন করি? শিরদাঁড়া সোজা রেখে দাড়িয়ে থাকাটাই দরকারি তার জন্য ছাত্র আন্দোলন প্রয়োজনীয় নয়, তার জন্য অভিভাবক আন্দোলন জরুরী।
আর একটা অটোবায়োগ্রাফির কথা না বললে ভুল হবে - নাম না জানা না চেনা আর এক ভদ্রলোকের অটোবায়োগ্রাফি পড়ার সুযোগ হয়েছিল শ্রী অরবিন্দ লাইব্রেরী, কলকাতার সৌজন্যে। ভারতবর্ষ থেকে নানান দেশ ঘুরে জার্মানী যাত্রার ঘটনার বিবরণ, সাইকেলে ! ইচ্ছে থাকলেও আমার হয় নি কারন একান্তই সৎ সাহসের অভাব। দুঃখিত বই-এর নামটা ভুলে গেছি।
Comments