সাথে থাকবেন, নইলে পিছিয়ে পড়বেন - ৮
অষ্টম পর্ব
সরকারবাবুর শিষ্যের এখন পশুপাখীর প্রতি ভালবাসা জেগেছে। উনি এখন দুটি পুষ্যি রেখেছেন। নাম দিয়েছেন মানু-রাজা ও নমু-রানী। ছবি দুটি উনি এই পাতায় দিলেন।
আশাকরি এই দুটি আপনাদের ভাল লাগবে। গতকাল জল-কেলি ভোঁদু সম্পর্কে সামান্যই দিয়েছিলাম। যাইহোক সময়ে বেশি দেওয়া যাবে। আপাতত সূর্য ছোবড়া সম্পর্কিত নানান কথা দেবার কথা সরকারবাবু ভাবা শুরু করেছেন। উনি প্রেম-ভালবাসা মানে শুধুই চুমু বোঝেন। চুমুর প্রকারভেদ উনার চেয়ে ভাল আর কেউ বোধকরি এদেশে বোঝেননা। অবশ্যি সরকারবাবুর শিষ্যের পুষ্যিগুলিও বোঝেন, তার পরিচয় পরে দেওয়া যাবে।
নানান প্রকারের চুমু এই জগতে বিদ্যমান তা সরকারবাবুর শিষ্য এইকদিন ঘোরাঘুরি করে টের পেয়েছেন। যাইহোক এইকদিন সরকারবাবুর শিষ্য ফটো-এডিটিং একটু-আধটু নিজে শিখেছেন। মানে এই গত দিন তিন-চারেকে। তারই ফল এই দুটি ছবি। ছবিদুটিতে ব্যাকগ্রাউন্ডের স্কেল ও পারস্পেকটিভে একটু গন্ডগোল আছে, যদিও ভারতবর্ষে ভিসুয়্যাল মিডিয়ামে মানুষ এই দুটি নিয়ে মাথা কম ঘামান। এটা একান্তই সরকারবাবুর মতামত, শিষ্যের নয়। শিষ্য ভাবেন ভারতবর্ষের মাটিতে বিশ্বের সেরা ভিসুয়্যাল এফেক্স-এর কাজ হয়। সত্যিই তাই তবে দেশের জন্য নয়, বিদেশের জন্য রোটো ও ওয়ার রিমুভ্যাল নিশ্চিত হয়।
যাইহোক আজকে সময় কম তাই একটা ছোট্ট কথা দিয়ে সরকারবাবু লেখা থামাবেন - টেবিলে শুধু কচ্ছপ, জল রেখে ব্যবসা হয়না। ওটার জন্য আরোও বেশি কিছু লাগে। এই ছোট্ট উপদেশটি জল-কেলি ভোঁদুর জন্য। জড়-ভরত ভোঁদু সর্বসমক্ষে এখন লেখেন কিএকটা সুপারভাইস করেন।
আজ আর কথা বাড়ালাম না। কাল একটু বেশি লেখার চেষ্টা করব শিষ্যের ব্লগে, কারন শিষ্যকে শেখাতে হচ্ছে লেখার সময় কম্প্রোমাইজ করতে নেই। নিজের মত জোরালোভাবে প্রতিষ্ঠা করাটাই মানুষের ধর্ম। ভুল হলে স্বীকার করাটাও মানুষের ধর্ম।
সরকারবাবু
সরকারবাবুর শিষ্যের এখন পশুপাখীর প্রতি ভালবাসা জেগেছে। উনি এখন দুটি পুষ্যি রেখেছেন। নাম দিয়েছেন মানু-রাজা ও নমু-রানী। ছবি দুটি উনি এই পাতায় দিলেন।
মানু-রাজা |
নমু-রানী |
আশাকরি এই দুটি আপনাদের ভাল লাগবে। গতকাল জল-কেলি ভোঁদু সম্পর্কে সামান্যই দিয়েছিলাম। যাইহোক সময়ে বেশি দেওয়া যাবে। আপাতত সূর্য ছোবড়া সম্পর্কিত নানান কথা দেবার কথা সরকারবাবু ভাবা শুরু করেছেন। উনি প্রেম-ভালবাসা মানে শুধুই চুমু বোঝেন। চুমুর প্রকারভেদ উনার চেয়ে ভাল আর কেউ বোধকরি এদেশে বোঝেননা। অবশ্যি সরকারবাবুর শিষ্যের পুষ্যিগুলিও বোঝেন, তার পরিচয় পরে দেওয়া যাবে।
নানান প্রকারের চুমু এই জগতে বিদ্যমান তা সরকারবাবুর শিষ্য এইকদিন ঘোরাঘুরি করে টের পেয়েছেন। যাইহোক এইকদিন সরকারবাবুর শিষ্য ফটো-এডিটিং একটু-আধটু নিজে শিখেছেন। মানে এই গত দিন তিন-চারেকে। তারই ফল এই দুটি ছবি। ছবিদুটিতে ব্যাকগ্রাউন্ডের স্কেল ও পারস্পেকটিভে একটু গন্ডগোল আছে, যদিও ভারতবর্ষে ভিসুয়্যাল মিডিয়ামে মানুষ এই দুটি নিয়ে মাথা কম ঘামান। এটা একান্তই সরকারবাবুর মতামত, শিষ্যের নয়। শিষ্য ভাবেন ভারতবর্ষের মাটিতে বিশ্বের সেরা ভিসুয়্যাল এফেক্স-এর কাজ হয়। সত্যিই তাই তবে দেশের জন্য নয়, বিদেশের জন্য রোটো ও ওয়ার রিমুভ্যাল নিশ্চিত হয়।
যাইহোক আজকে সময় কম তাই একটা ছোট্ট কথা দিয়ে সরকারবাবু লেখা থামাবেন - টেবিলে শুধু কচ্ছপ, জল রেখে ব্যবসা হয়না। ওটার জন্য আরোও বেশি কিছু লাগে। এই ছোট্ট উপদেশটি জল-কেলি ভোঁদুর জন্য। জড়-ভরত ভোঁদু সর্বসমক্ষে এখন লেখেন কিএকটা সুপারভাইস করেন।
আজ আর কথা বাড়ালাম না। কাল একটু বেশি লেখার চেষ্টা করব শিষ্যের ব্লগে, কারন শিষ্যকে শেখাতে হচ্ছে লেখার সময় কম্প্রোমাইজ করতে নেই। নিজের মত জোরালোভাবে প্রতিষ্ঠা করাটাই মানুষের ধর্ম। ভুল হলে স্বীকার করাটাও মানুষের ধর্ম।
সরকারবাবু
Comments