সখী ভালবাসা কারে কয়......
আজ সকাল থেকেই ইউটিউবে পেয়ে বসেছে। কত গান যে কাজ করতে করতে শুনলাম তার ঠিক নেই। বেশ কিছু গান মনে ধরল। গায়কঃ পাপন, পটা ও আরোও অনেকে। পাপনের অসমীয়া গান বেশ ভাল। পটার গান আগে ভাল করে শোনা হয়নি। এখন শুনলাম। ভাল লাগল। এর নাম ইউটিউব জ্বর!!!
সহজেই আমরা ভিন্নভিন্ন প্রান্তরে বসেও আপডেট হচ্ছি। আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম কোথায় ঠেঁকবে জানিনা। সত্যি বলতে কি বুঝতে পারছিনা। শুধু এটুকু পরিস্কার-- ডারউইনের "যোগ্যতমের উদবর্ত্তন" অবশ্যম্ভাবী। আমি আশাবাদী। জানিনা অন্যে কে কি বলবে।
পুরোনো এক বন্ধু সেদিন ফোন করে এক সেই পুরোনো কাসুন্দি ঘাঁটছিল। বিরক্তও হচ্ছিলাম। কিছু বলতে পারছিলাম না। আজকের প্রজন্ম নিশ্চিত বলত-- ছাড়...... আর পাকাস না!!! আমার বলা হয়নি। ফল--- জীবন থেকে এক ঘন্টা নষ্ট। হয়ত বা আরোও বেশিকিছু।
নষ্টের খবর কে রাখে! সবাই দৌড়চ্ছে!! আমিও। দেখার চোখটাই হারাতে বসেছি। তারই মাঝে কিছু মানুষ পুরোনো কিছুকে আঁকড়ে ধরে বেঁচে রয়েছে। শুধু এক কথা -- এগোতে দেওয়া হয় নি। বুঝতে পারিনা কে কাকে এগোতে দেয় নি? সবে মিলে যোগ্যতা একথাটা আমরা কবে বুঝব? বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই স্কুলের ব্যাকবেঞ্চার জীবনের দৌড়ে এগিয়ে গেছে। এটাই নিয়ম। আমরা বলি ভাগ্য। কিন্তু তার পিছনে জড়িয়ে থাকা অসম্ভব কষ্ট, ব্যাথা, যন্ত্রণার কথা কেই বা রাখে? আমরা সফলতার পূজারী তা ঠিক, কিন্তু ভেতরের খবর কেইবা রাখে!
এবার আসি অন্য কথায়.........
সকালে পেপার খুলতে ভয় লাগে- আজ আবার কি পড়ব। একসময় বোধকরি পেপার পড়ার ইচ্ছেটাই হারিয়ে যাবে। আর কত রেপ-এর খবর থাকবে.... এশুধু ছেলে-মেয়ের ধর্ষণ নয়, মানবিকতার-সংষ্কারের-শিক্ষার-পিতার-মাতার-বিশ্বাসের ধর্ষণ। শেষ কবে নিউজপেপার বা নিউজ চ্যানেল-এ ভাল খবর দেখেছি মনে করতে পারি না। বেড়েছে রিয়্যালিটি শো বা ধার্মিক চ্যানেল-এর প্রকোপ। সবাই জ্ঞান দিতেই এসেছে। আমিও দিচ্ছি!!! এই যে ব্লগের মাধ্যমে। জানিনা পাঠক কজন?
পাপনের গানের কথায় বলতে ইচ্ছে করে-
দিনে দিনে খসিয়া পড়িবে রঙীলা দালানের মাটি গোঁসাইজী কোন রঙে... ....
বাঁধিছেন ঘর মিছা..মিছা দন্ধ মাঝে....
যদিও এটা লোকগীতি আমি বলি পাপনের গান... সত্যিই আমরা ঘর বেঁধে চলেছি দন্দ্ব মাঝে। অপেক্ষায় রয়েছি দালানের মাটির রং শেষ পর্যন্ত কোন রং-এ রাঙায়.......
আমি কিন্তু আশাবাদী। জীবনের রং যে সবসময় সবুজ! বেশি সময় আমরা গ্রে তে থাকতে পারি না। সময় ঠিক ভুলিয়ে দেয় নানা ছলনায়।
তাই সময় সময় অনুচ্চারিত থেকে যায়.. সখী ভালবাসা কারে কয় ?
সহজেই আমরা ভিন্নভিন্ন প্রান্তরে বসেও আপডেট হচ্ছি। আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম কোথায় ঠেঁকবে জানিনা। সত্যি বলতে কি বুঝতে পারছিনা। শুধু এটুকু পরিস্কার-- ডারউইনের "যোগ্যতমের উদবর্ত্তন" অবশ্যম্ভাবী। আমি আশাবাদী। জানিনা অন্যে কে কি বলবে।
পুরোনো এক বন্ধু সেদিন ফোন করে এক সেই পুরোনো কাসুন্দি ঘাঁটছিল। বিরক্তও হচ্ছিলাম। কিছু বলতে পারছিলাম না। আজকের প্রজন্ম নিশ্চিত বলত-- ছাড়...... আর পাকাস না!!! আমার বলা হয়নি। ফল--- জীবন থেকে এক ঘন্টা নষ্ট। হয়ত বা আরোও বেশিকিছু।
নষ্টের খবর কে রাখে! সবাই দৌড়চ্ছে!! আমিও। দেখার চোখটাই হারাতে বসেছি। তারই মাঝে কিছু মানুষ পুরোনো কিছুকে আঁকড়ে ধরে বেঁচে রয়েছে। শুধু এক কথা -- এগোতে দেওয়া হয় নি। বুঝতে পারিনা কে কাকে এগোতে দেয় নি? সবে মিলে যোগ্যতা একথাটা আমরা কবে বুঝব? বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই স্কুলের ব্যাকবেঞ্চার জীবনের দৌড়ে এগিয়ে গেছে। এটাই নিয়ম। আমরা বলি ভাগ্য। কিন্তু তার পিছনে জড়িয়ে থাকা অসম্ভব কষ্ট, ব্যাথা, যন্ত্রণার কথা কেই বা রাখে? আমরা সফলতার পূজারী তা ঠিক, কিন্তু ভেতরের খবর কেইবা রাখে!
এবার আসি অন্য কথায়.........
সকালে পেপার খুলতে ভয় লাগে- আজ আবার কি পড়ব। একসময় বোধকরি পেপার পড়ার ইচ্ছেটাই হারিয়ে যাবে। আর কত রেপ-এর খবর থাকবে.... এশুধু ছেলে-মেয়ের ধর্ষণ নয়, মানবিকতার-সংষ্কারের-শিক্ষার-পিতার-মাতার-বিশ্বাসের ধর্ষণ। শেষ কবে নিউজপেপার বা নিউজ চ্যানেল-এ ভাল খবর দেখেছি মনে করতে পারি না। বেড়েছে রিয়্যালিটি শো বা ধার্মিক চ্যানেল-এর প্রকোপ। সবাই জ্ঞান দিতেই এসেছে। আমিও দিচ্ছি!!! এই যে ব্লগের মাধ্যমে। জানিনা পাঠক কজন?
পাপনের গানের কথায় বলতে ইচ্ছে করে-
দিনে দিনে খসিয়া পড়িবে রঙীলা দালানের মাটি গোঁসাইজী কোন রঙে... ....
বাঁধিছেন ঘর মিছা..মিছা দন্ধ মাঝে....
যদিও এটা লোকগীতি আমি বলি পাপনের গান... সত্যিই আমরা ঘর বেঁধে চলেছি দন্দ্ব মাঝে। অপেক্ষায় রয়েছি দালানের মাটির রং শেষ পর্যন্ত কোন রং-এ রাঙায়.......
আমি কিন্তু আশাবাদী। জীবনের রং যে সবসময় সবুজ! বেশি সময় আমরা গ্রে তে থাকতে পারি না। সময় ঠিক ভুলিয়ে দেয় নানা ছলনায়।
তাই সময় সময় অনুচ্চারিত থেকে যায়.. সখী ভালবাসা কারে কয় ?
Comments